1. admin@unionsongbad.com : admin :
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:১২ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
আজ থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী আবারোও স্বর্ণের দাম ভ‌রিতে কমলো ৩১৩৮ টাকা আসন্ন ১৫০ উপজেলা ভোটে প্রতীক বরাদ্দ আজ কাতারের আমিরের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম আবার বাড়ল, তবে খোলা সয়াবিন তেল লিটারপ্রতি ২ টাকা কমিয়ে ১৪৭ টাকা নির্ধারণ করেছে সরকার। এক সপ্তাহ পর ২৩ জন নাবিকসহ বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ আজ রবিবার বিকেলে দুবাইয়ে পৌঁছবে প্রচণ্ড গরমের সঙ্গে আর্দ্রতা জ্বালা ধরাচ্ছে শরীরে, ঘর থেকে বের হলেই যেন মরুভূমির লু হাওয়া শিল্পী সমিতির 2024 নির্বাচন সভাপতি মিশা সওদাগর সাধারণ সম্পাদক মনোয়ার হোসেন ডিপজল চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ভোট ২০২৪ সম্পন্ন স্মরণকালের রেকর্ড বৃষ্টিপাতে নজিরবিহীন বন্যা দেখা দিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের

শীতে ফসলের ক্ষতির বড় আশঙ্কা, উৎপাদন কমছে ডিম-মুরগির

ইউনিয়ন সংবাদ ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২৪
  • ১৪১ বার পঠিত

কয়েকদিন ধরেই দেশজুড়ে জেঁকে রয়েছে শীত। দু-এক দিনে শীতের এ তীব্রতা কমে আসার সম্ভাবনাও নেই। দেশের বিভিন্ন এলাকায় কুয়াশার কারণে রোদের দেখা পাওয়া যাচ্ছে না। তীব্র শীতে মানুষ যেমন দুর্ভোগে পড়েছে, তেমন উরাঞ্চলসহ দেশের বিভিন্ন এলাকার ফসল উৎপাদনেও এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। একই সঙ্গে বিপাকে পড়েছেন খামারিরা।

কৃষি বিভাগ বলছে, এসময় মাঠে বোরোর বীজ বপন করা হয়েছে। ধানের বয়স ৪০ দিন বা ৪৫ দিন হলে চারা তুলে মাঠে রোপণ করা হয়। এছাড়া আলুসহ বিভিন্ন শীতকালীন সবজি; ডাল, গম, সরিষাসহ তৈলবীজ জাতীয় ফসল মাঠে রয়েছে। যেগুলো ঘন কুয়াশার মধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। শীতকালীন ফসলে বিভিন্ন রোগের আক্রমণ শুরু হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে কৃষি কর্মকর্তারা তাৎক্ষণিক এসব ফসল রক্ষায় বাড়তি যত্ন ও ব্যবস্থা নেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন।

এ শীতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বোরোর বীজতলা। ঘন কুয়াশার কারণে বীজতলার গোড়া ও পাতা পচা রোগ এবং চারা হলুদ বর্ণ হয়ে মারা যাচ্ছে। ক্রমান্বয়ে বীজতলা লালচে হয়ে শুকিয়ে মরে যাচ্ছে। কৃষকরা বীজতলা রক্ষায় নানান পদক্ষেপ নিলেও প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে তা কাজে আসছে না।

এসময় ঠান্ডার প্রকোপ থেকে রক্ষা এবং চারার স্বাভাবিক বৃদ্ধির জন্য বীজতলা রাতে স্বচ্ছ পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখার পরামর্শ দিয়েছে কৃষি বিভাগ। বীজতলা থেকে পানি সকালে বের করে দিয়ে আবার নতুন পানি দিতে হচ্ছে। এছাড়া প্রতিদিন সকালে চারার ওপর জমা হওয়া শিশির ঝরিয়ে দিতে বলা হচ্ছে কৃষি বিভাগ থেকে।

চলমান পরিস্থিতি নিয়ে নওগাঁ কোলা এলাকার কৃষক করিম উদ্দিন বলেন, পরামর্শ দেওয়া হলেও সেগুলো কাজে আসছে না। কারণ শীতের তীব্রতা ক্রমেই বাড়ছে। অনেক খরচ করে পলিথিন দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়েছে। পরামর্শ অনুযায়ী বালাইনাশক প্রয়োগ করা হয়েছে। তারপরও ভালো ফল আসছে না। একদিকে উৎপাদনে অতিরিক্ত খরচ হচ্ছে, অন্যদিকে চারা রক্ষা করতে না পারলে বোরো চাষে অনিশ্চয়তা দেখা দেবে।

তথ্যসূত্র: jagonews24.com

Facebook Comments Box
এই জাতীয় আরও খবর
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৩ ইউনিয়ন সংবাদ
Theme Customized BY